14.05.2022
প্রাত: মুরলী ওম শান্তি "বাপদাদা" মধুবন
“মিষ্টি বাচ্চারা -
শরীরের নির্বাহের জন্য কর্ম করো কিন্তু কমপক্ষে ৮ ঘন্টা বাবাকে স্মরণ করে সমগ্র
বিশ্বকে শান্তির দান দাও, নিজ সম বানানোর সেবা করো”
প্রশ্নঃ -
সূর্য বংশী
কুলে উঁচু পদ প্রাপ্ত করার পুরুষার্থ কি ?
উত্তরঃ -
সূর্য বংশী কুলে উঁচু পদ প্রাপ্ত করার জন্য বাবাকে স্মরণ করো আর অন্যদেরও করাও। যত
স্বদর্শন চক্রধারী হবে এবং অন্যদেরকে বানাবে ততই উঁচু পদ প্রাপ্ত করবে। ২-
পুরুষার্থ করে পাস উইথ অনার হও। এমন কোনো কর্ম করবে না যাতে দন্ড ভোগ করতে হয়। দন্ড
ভোগ করলে পদ ভ্রষ্ট হয়ে যায়।
গীতঃ-
এই পাপের
দুনিয়া থেকে দূরে নিয়ে চলো....
ওম্ শান্তি ।
এ হল
বাচ্চাদের প্রার্থনা। কোন্ বাচ্চাদের ? যারা এখনও জানে না। তোমরা বাচ্চারা জেনেছো
যে এই পাপের দুনিয়ার থেকে বাবা আমাদের পুণ্যের দুনিয়ায় নিয়ে যাচ্ছেন। সেখানে সদা
আরামই আরাম। দুঃখের নাম নেই। এখন নিজেকে প্রশ্ন করো যে আমরা ওই সুখধাম থেকে এই দুঃখ
ধামে কীভাবে আসি। এই কথা তো সবাই জানে যে ভারত হল প্রাচীন দেশ। ভারতই সুখ ধাম ছিল।
এক ভগবান ভগবতীদের রাজত্ব ছিল। গড কৃষ্ণ, গডেজ রাধে বা গড নারায়ণ, গডেজ লক্ষ্মী
রাজত্ব করতেন। সবাই জানে এখন আবার ভারতবাসী কেন নিজেকে পতিত ভ্রষ্টাচারী বলে ? জানে
যে ভারত সোনার পাখি ছিল, পারসনাথ, পারসনাথিনীদের রাজত্ব ছিল তাহলে এমন ভ্রষ্টাচারী
অবস্থা হল কীভাবে ? বাবা বসে বোঝান - আমার জন্মও এখানেই। কিন্তু আমার জন্ম হল দিব্য।
তোমরা জানো আমরা হলাম শিববংশী এবং প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমার কুমারী, তাই বাবা বোঝান
সর্বপ্রথমে একটি কথা জিজ্ঞাসা করো যে - গড ফাদারের পরিচয় জানো ? তারা বলবে ফাদার,
তাহলে কি সম্বন্ধ কেন জিজ্ঞাসা করছো ? তিনি তো পিতাই। শিব বংশী তো সব আত্মারাই,
সবাই হল ব্রাদার্স। সাকার প্রজাপিতা ব্রহ্মার সঙ্গে কি সম্বন্ধ আছে ? তখনও সবাই বলবে
পিতা, তাইনা। যাকে আদি দেবও বলা হয়। শিব হলেন নিরাকার পিতা, উনি ইম্-মর্টাল।
আত্মারাও হল ইম্-মর্টাল। বাকি সাকার এক শরীর ত্যাগ করে অন্যটি ধারণ করে। নিরাকার হল
শিববংশী। তখন কুমার কুমারী বলা হবে না। আত্মাদের কুমার কুমারী ভাব থাকে না।
প্রজাপিতা ব্রহ্মার সন্তান হলে তখন কুমার কুমারী হয়। প্রথম থেকেই শিব বংশী তো সবাই
। শিববাবা পুনর্জন্মে আসেন না। আমরা আত্মারা পুনর্জন্মে আসি। আচ্ছা, তোমরা যে পুণ্য
আত্মা ছিলে তাহলে পাপ আত্মায় পরিণত হলে কীভাবে ? বাবা বলেন তোমরা ভারত বাসীরা নিজেকে
নিজেই চড় মেরেছ। একদিকে বল পরমপিতা অন্যদিকে সর্বব্যাপী বলে দিয়েছো। পুণ্য আত্মায়
পরিণত করেন এমন পিতাকে তোমরা কুকুর বেড়াল, নুড়ি পাথর সবেতেই আছেন বলেছো। উনি হলেন
অসীম জগতের পিতা, যাঁকে তোমরা স্মরণ করো। তিনিই প্রজাপিতা ব্রহ্মার মুখ দ্বারা
ব্রাহ্মণদের রচনা করেন। তাঁকে সবচেয়ে বেশি তোমরা অসম্মান (ডিফেম) করেছো তাই তোমাদের
উপরে ধর্মরাজের দ্বারা কেস চলবে। তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হল - ৫ বিকার রূপী রাবণ।
তোমাদের হল রাম বুদ্ধি, বাকি সবার হল রাবণের বুদ্ধি। রামরাজ্যে তোমরা অনেক সুখী ছিলে।
রাবণের রাজ্যে তোমরা অনেক দুঃখী হয়েছো। সেখানে হল পবিত্র রাজ বংশ। এখানে হল পতিত
রাজ বংশ। এবারে কার মতানুযায়ী চলবে ? পতিত-পাবন তো হলেন এক নিরাকার। ঈশ্বর হলেন
সর্বব্যাপী, ঈশ্বর হলেন হাজিরা-হুজুর (ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে), এমন শপথ করানো হয়। এই
কথাটি শুধু তোমরা বাচ্চারা জানো যে বাবা বর্তমান সময়ে হাজিরা-হুজুর আছেন। আমরা চোখে
দেখি। আত্মা জ্ঞান অর্জন করেছে পরমপিতা পরমাত্মা এই শরীরে এসেছেন। আমরা জেনেছি,
চিনেছি। শিববাবা পুনরায় ব্রহ্মার মধ্যে প্রবেশ করে আমাদেরকে বেদ শাস্ত্রের সার
তত্ত্ব এবং সৃষ্টির আদি মধ্য অন্তের রহস্য বলে ত্রিকালদর্শী বানাচ্ছেন। স্বদর্শন
চক্রধারীকেই ত্রিকালদর্শী বলা হয়। বিষ্ণুকে এই চক্র প্রদান করা হয়েছে। তোমরা
ব্রাহ্মণরাই সেই দেবতা স্বরূপে পরিণত হও। দেবতাদের আত্মা ও শরীর দুইই হল পবিত্র।
তোমাদের শরীর তো বিকারের দ্বারা তৈরি, তাইনা। যদিও তোমাদের আত্মা শেষ সময়ে পবিত্র
হয়ে যায়, কিন্তু শরীর তো পতিত তাইনা, সেইজন্য তোমাদেরকে স্বদর্শন চক্র প্রদান করা
হয় না। তোমরা সম্পূর্ণ হও তারপরে বিষ্ণুর বিজয় মালা হও। রুদ্র মালা এবং বিষ্ণুর মালা।
রুদ্র মালা হল নিরাকারী এবং যখন সাকারে রাজত্ব করে তখন মালা তৈরি হয়। সুতরাং তোমরা
এই সব কথা গুলি এখন জানো, গায়নও আছে - পতিত-পাবন এসো অর্থাৎ একজনই আছেন তাইনা। সকল
পতিতদের পবিত্র করেন তিনি, একমাত্র পিতা, তাই পতিত-পাবন, মোস্ট বিলাভেড
ইনকার্পোরিয়াল গড ফাদার হলেন উনি। তিনি হলেন সবচেয়ে বড় পিতা। ছোট পিতাকে সবাই বাবা
বাবা বলতে থাকে। যখন দুঃখ হয় তখন পরমপিতা পরমাত্মাকে স্মরণ করে। এই কথাটা হল বুঝবার
মতো । সর্ব প্রথমে এই কথাটি বোঝাতে হবে। পরম পিতা পরমাত্মার সঙ্গে তোমাদের কি
সম্বন্ধ ? শিব জয়ন্তী তো পালন কর। নিরাকার পরমপিতা পরমাত্মার মহিমা বিশাল। যত বিশাল
পরীক্ষা ততই বিশাল টাইটেল প্রাপ্ত হয় তাইনা। বাবার টাইটেল তো খুব বিশাল । দেবতাদের
মহিমা তো কমন - সর্ব গুণ সম্পন্ন, ১৬ কলা সম্পূর্ণ....। সবচেয়ে বড় হিংসা হল কাম
কাটারী চালিয়ে একে অপরকে আদি মধ্য অন্ত দুঃখ দেওয়া। এ হল সবচেয়ে বড় হিংসা। এখন
তোমাদেরকে ডবল অহিংসক হতে হবে।
ভগবানুবাচ - হে
বাচ্চারা তোমরা হলে আত্মা, আমি পরমাত্মা। তোমরা ৬৩ জন্ম বিষয় সাগরে থেকেছো। এখন
তোমাদেরকে ক্ষীর সাগরে নিয়ে যাই। এই শেষের সময়ে অল্প সময়ের জন্য হলেও তোমরা
পবিত্রতার প্রতিজ্ঞা করো। এতো অত্যন্ত উচ্চ মত, তাইনা। তোমরা তো বলেও থাকো আমাদের
পবিত্র বানাও। পবিত্র আত্মারা মুক্তিতে বাস করে। সত্যযুগে হল জীবনমুক্তি। বাবা বলেন
যদি সূর্যবংশী হতে হয় তাহলে পুরোপুরি পুরুষার্থ করো। আমাকে স্মরণ করো আর অন্যদেরও
স্মরণ করাও। যত যত স্বদর্শনধারী হবে আর অন্যদেরকে বানাবে ততই উঁচু পদের অধিকারী হবে।
এখন দেখো প্রেম বাচ্চি (প্রেম নামের কুমারী কন্যা) দেরাদুনে থাকে। এত জন দেরাদুন
নিবাসী তো স্বদর্শন চক্রধারী ছিল না । কীভাবে হল ? প্রেম বাচ্চি নিজ সম বানিয়েছে।
এমন ভাবে নিজ সম বানাতে বানাতে দৈবী বৃক্ষের বৃদ্ধি হয়। নয়ন হীনদের নেত্র প্রদান
করার পুরুষার্থ করতে হবে, তাইনা। ৮ ঘন্টার জন্য তোমরা ফ্রী আছো। শরীর নির্বাহের
জন্য ব্যবসা ইত্যাদি করতে হবে। যেখানেই যাও চেষ্টা ক'রো আমাকে স্মরণ করার। বাবাকে
যত তোমরা স্মরণ করো অর্থাৎ তোমরা শান্তির দান করো সম্পূর্ণ সৃষ্টিকে। যোগের দ্বারা
শান্তির দান করা, কোনো কষ্টের কথা নয়। হ্যাঁ, কখনও কখনও যোগে বসানো হয় কারণ সংগঠনের
শক্তি একত্রিত হয়। বাবা বুঝিয়েছেন - শিববাবাকে স্মরণ করে তাঁকে বলো - বাবা এরা
আমাদের কুলের আত্মা, এদের বুদ্ধির তালা খোলো। এও স্মরণ করার যুক্তি। নিজের
প্র্যাক্টিস তো এমন রাখতে হবে যেন চলতে ফিরতে শিববাবা স্মরণে থাকেন। বাবা এদের উপরে
আশীর্বাদ করুন। আশীর্বাদ করেন এমন দয়ালু তো একমাত্র বাবা। হে ভগবান এর উপরে দয়া
করুন। ভগবানকেই বলা হয় তাইনা। তিনি হলেন মার্সিফুল, নলেজ ফুল, ব্লিস ফুল। পবিত্রতায়
ফুল, ভালোবাসাতেও ফুল। অতএব ব্রাহ্মণ কুলভূষণদের নিজেদের মধ্যেও খুব ভালোবাসা থাকা
উচিত। কাউকে দুঃখ দেবে না। সেখানে পশু প্রাণীও কাউকে দুঃখ দেয় না। তোমরা বাচ্চারা
ঘরে থেকে ভাইয়ে ভাইয়ে লড়াই করো ছোট ছোট বিষয়ে। সেখানে তো পশু প্রাণীও লড়াই করে না।
তোমাদেরকেও শিখতে হবে। না শিখলে বাবা বলেন তোমরা অনেক দন্ড ভোগ করবে। পদ ভ্রষ্ট হয়ে
যাবে। দন্ড ভোগ করার মতন আমরা হব কেন ! পাস উইথ অনার হওয়া উচিত তাইনা । ভবিষ্যতে
বাবা সব সাক্ষাৎকার করাবেন । এখন সময় আর অল্পই আছে তাই শীঘ্র করো। পরিশ্রম করে এগিয়ে
যাবে। তোমরা অনেক ওয়ান্ডার্স দেখবে। নাটকের শেষের দিকে ওয়ান্ডারফুল পার্ট থাকে তাইনা।
শেষের দিকেই বাঃ বাঃ হয়, সেই সময় তো খুব খুশীতে থাকবে। যাদের জ্ঞান নেই তারা তো
সেখানেই অজ্ঞান হয়ে যাবে। অপারেশন ইত্যাদির সময়ে ডাক্তাররা দুর্বলদের দাঁড়াতে দেন
না। পার্টিশনের সময়ে কি হয়েছিল, সবাই দেখেছিল তাইনা ! এখন তো খুব ভয়ঙ্কর সময় । একেই
বলে রক্তের খেলা । এইসব দেখার জন্য অনেক সাহসের প্রয়োজন আছে। তোমাদের হল ৮৪ জন্মের
কাহিনী। আমরা সেই দেবী দেবতা রূপে রাজত্ব করেছিলাম। তারপরে মায়ার বশে বশীভূত হয়ে
বাম মার্গে প্রবেশ করি, পুনরায় এখন দেবতা স্বরূপে পরিণত হই। এই কথা স্মরণ করতে থাকো
তাহলে ভবসাগর পার হয়ে যাবে। এ হল স্বদর্শন চক্র তাইনা। আচ্ছা!
মিষ্টি - মিষ্টি
হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা - পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত ।
আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার ।
ধারণার জন্য মুখ্য সার :-
১ )
বাবা সম সর্বগুণে ফুল হতে হবে। নিজেদের মধ্যে খুব ভালোবাসা সহকারে থাকতে হবে। কখনও
কাউকে দুঃখ দেবে না।
২ ) চলতে ফিরতে বাবাকে
স্মরণ করার প্র্যাক্টিস করতে হবে। স্মরণে থেকে সম্পূর্ণ বিশ্বকে শান্তির দান দিতে
হবে।
বরদান:-
জ্ঞানের রহস্য গুলিকে বুঝে সদা অচল থাকা নিশ্চয়-বুদ্ধি, বিঘ্ন-বিনাশক ভব
বিঘ্ন-বিনাশক স্থিতিতে
স্থিত থাকলে যত বড় বিঘ্নই হোক খেলা বলে মনে হবে। খেলা ভাবার দরুন কখনও ভয় পাবে না,
বরং খুশীর অনুভব করে বিজয়ী হবে এবং ডবল লাইট থাকবে। ড্রামার জ্ঞানের স্মৃতির দ্বারা
প্রতিটি বিঘ্ন নাথিং নিউ অনুভব হবে। নতুন কথা মনে হবে না, খুব পুরানো কথা বলে মনে
হবে। অনেক বার বিজয়ী হয়েছি - এমন নিশ্চয় বুদ্ধি, জ্ঞানের রহস্যকে বুঝে চলতে পারা
বাচ্চাদেরই স্মরণিক হল অচলগড়।
স্লোগান:-
দৃঢ়তার
শক্তি সঙ্গে থাকলে সফলতা গলার হার হয়ে যাবে।
মাতেশ্বরী দেবীর
অমূল্য মহাবাক্য -
আমরা যা ভালো বা
খারাপ কাজ করি তার ফল অবশ্যই প্রাপ্ত করি। যেমন কেউ দান, পুণ্য করে, যজ্ঞ হোম
ইত্যাদি করে, পূজা পাঠ ইত্যাদি করে তখন তারা ভাবে যে আমরা ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে যা কিছু
দান করেছি সেসব পরমাত্মার দরবারে জমা হয়ে যাচ্ছে। যখন আমাদের মৃত্যু হবে তখন সেই ফল
নিশ্চয়ই প্রাপ্ত হবে এবং আমাদের মুক্তি হয়ে যাবে, কিন্তু এই কথা তো আমরা জেনেছি যে
এইসব করলে সদাকালের জন্য কোনো লাভ হয় না। এইসব কর্ম তো যেমন আমরা করবো সেসব
অল্পকালের জন্য ক্ষণভঙ্গুর সুখের প্রাপ্তি অবশ্যই হয়। কিন্তু যতক্ষণ এই
প্রাক্টিক্যাল জীবন সদা সুখী না হয় ততক্ষণ তার রিটার্ন প্রাপ্ত হয় না। আমরা যদি
কাউকে জিজ্ঞাসাও করি যে যা কিছু তোমরা করে এসেছো, সেসব করে তোমরা সম্পূর্ণ লাভ
পেয়েছো ? তখন তাদের কাছে এর কোনো উত্তর থাকে না। এবারে পরমাত্মার দরবারে জমা পড়ল কি
পড়ল না, তা জানব কীভাবে ? যতক্ষণ নিজের প্রাক্টিক্যাল জীবনে কর্ম শ্রেষ্ঠ হয়নি তত
ক্ষণ যতই পরিশ্রম করো তবুও মুক্তি জীবনমুক্তি প্রাপ্ত হবে না। যদিও এত সাধু
মহাত্মারা আছেন, যতক্ষণ তাদের কর্মের নলেজ নেই ততক্ষণ তাদের কর্ম, অকর্ম হবে না, না
তারা মুক্তি, জীবনমুক্তি প্রাপ্ত করবেন। তারাও এই কথা জানেন না যে সত্য ধর্ম কি এবং
সত্য কর্ম কি, শুধুমাত্র মুখে রাম নাম বললে কখনও মুক্তি হবে না। যদিও এমন ভেবে চলা
যে মৃত্যুর পরে আমাদের মুক্তি হবে। মৃত্যুর পরে এই কথা জানা নেই যে কি লাভ হবে ?
কিছুই না। যদিও মানুষ নিজের জীবনে সুকর্ম করুক বা কুকর্ম, সেসব এই জীবনেই ভোগ করতে
হয়। এখন এই সম্পূর্ণ নলেজ আমরা পরমাত্মা রূপী টিচারের দ্বারা প্রাপ্ত করছি যে কীভাবে
শুদ্ধ কর্ম করে নিজের প্রাক্টিক্যাল জীবন বানাতে হবে। আচ্ছা । ওম্ শান্তি ।